ফাইনালি, স্যামসাং তাদের এক্সিনস চিপসেট নিয়ে অনেকবার ফেইল হবার পর এখন তারা প্রায় ২বছরের জন্য এক্সিনস চিপকে রিটায়ার করতে যাচ্ছে। এই ডিসিশনের মূল কারণ হলো তারা তাদের এক্সিনস চিপসেটটি এপলের বায়োনিক চিপসেটের সাথে ভালোভাবে টক্কর দিতে চায়।
সেই উদ্দেশ্যে তারা তাদের একটি ড্রিম টিমও তৈরি করেছে। তবে এখনো জানা যায় নি এই টিমের লিড কে দিচ্ছে। আগামী ২বছর স্যামসাং তাদের এক্সিনস চিপসেটের প্রডাকশন বন্ধ রাখবে এবং নতুন করে তৈরি করবে এক্সিনস চিপসেট।
চিপসেটটি কাজ ২০২৫ নাগাদ শেষ হবে বলে ধারণা করা যাচ্ছে। তবে তারা তাদের আপকামিং গ্যালাক্সি এস২৩ সিরিজে কিরকম চিপসেট ইউজ করবে সেটি এখনো কনফার্ম হওয়া যায় নি। হয়তোবা তারা ফুল অন স্ন্যাপড্রাগন চিপসেট ব্যাবহার করবে সকল মার্কেটে অথবা স্ন্যাপড্রাগন ও মিডিয়াটেক চিপসেট থাকবে এই সিরিজে।
গ্যালাক্সি এস২৩ সিরিজের ফ্ল্যাগশিপ মডেলগুলোতে স্ন্যাপড্রাগন এবং বেসই ভ্যারিয়েন্টে মিডিয়াটেক ডাইমেসিটি চিপসেট ব্যাবহার করতে পারে বলে ধারণা করা যাচ্ছে।
আপনার কি মনে হয়? কমেন্ট করে জানিয়ে দিতে ভুলবেন না।
এপল নিউজ?
তো চলুন প্রথমেই কথা বলা যাক, আইফোন ১৪ এর ক্যামেরা নিয়ে।
স্পেসিফিকেলি ব্যাক ক্যামেরা নিয়ে বলি, আইফোন ১৪ প্রো এবং আইফোন ১৪ প্রো ম্যাক্সের এই বছরের ভালো আপগ্রেড হচ্ছে ব্র্যান্ড নিউ ৪৮ মেগাপিক্সেলের ওয়াইড মেইন ক্যামেরা! যা এবছরের ক্যামেরা মডিউলকে অভারঅল ৫% ইনক্রিজ হবে সাইজের দিকে যা খুব একটা বেশি মনে হবে না।
এই ৪৮ মেগাপিক্সেল মেইন ক্যামেরা আমাদের দিবে আপটু ৮কে ভিডিও রেকর্ডিংয়ের সুবিধা তবে স্টিল ইমেজ অনেকটা ১২ মেগাপিক্সেল হয়ে আসবে। কিন্তু ইমেজ গুলো ১২ মেগাপিক্সেলের হলেও ভালো কোয়ালিটির হবে।
কারণ, পিক্সেল বিনিং টেকনলোজি’র মাধ্যমে আইফোন ৪৮ মেগাপিক্সেলের ইমেজকে ১২ মেগাপিক্সেলের ইমেজে স্কেল করবে, যা বেটার ইমেজ কোয়ালিটির সাথে বেটার লো-লাইট পার্ফর্ম্যান্সও দিবে আরো বেশি ডিটেল্স ক্যাপচার করার ক্ষেত্রে।
আমরা অরো জানতে পরেছি যে টেলিফোটো লেন্সও আপগ্রেড হতে যাচ্ছে ৬ এলিমেন্ট লেন্স থেকে ৭ এলিমেন্ট লেন্সে। তবে যদিও মার্ক গারমান বলেছিলো, আইফোন ১৪ কমপ্লিট রিডিজাইন করবে তবে এখন দেখা যাচ্ছে শুধু কিছু মাইনর আপগ্রেড হবে! যা আমরা জানি এপলের জাতিগত স্বভাব। তবে দেখা যাখন নেক্সট ইয়ার তারা তাদের কমপ্লিট রিডিজাইন্ড আইফোন নিয়ে আসে কি না।
এখন চলুন কথা বলি ফ্রন্ট ডিজাইন নিয়ে। হ্যাঁ এই ডিজাইটি আপনি অলরেডি দেখেছেন যা একমাত্র এক্সক্লুসিভিটি আইফোনের কারন, এরকম ডিজাইন আর ফোনের নেই!
তারপরও বলি বাম থেকে ডান প্রথমেই থাকছে ফেইস আইডি মডিউল অর্থৎ ইনফ্রারেড ক্যামেরা, এমবিয়েন্ট লাইট সেন্সর, প্রক্সিমিটি সেন্সর এবং ডট প্রজেক্টর এবং অবশ্যই স্পিকার থাকবে টপ ভেজেলে এবং ফ্রন্ট ক্যামেরা থাকবে আরেকটি হোলপাঞ্চ কাটআউটে।
এবং এই সবগুলো, হ্যাঁ এই ফ্রন্ট ডিজাইনের সবকিছু তৈরি করতে এপলের লাগবে ৩গুন বেশি কস্ট! এবং আপনি তো বুঝতেই পারছেন এপল এটি কার কাছ থেকে আদায় করে নিবে!
আপনার কি মনে হয়? কমেন্ট করে জানিয়ে দিতে ভুলবেন না।